এই জয়ের মাধ্যমে ১৯৯৮ সালের পর আবার কোনো বৈশ্বিক শিরোপা ঘরে তুলল প্রোটিয়ারা।
এই জয়ের মাধ্যমে ১৯৯৮ সালের পর আবার কোনো বৈশ্বিক শিরোপা ঘরে তুলল প্রোটিয়ারা।
১৪৭ রানের জুটি গড়ে দলকে জয়ের পথ দেখান তারা।
বিশেষ করে, হ্যামস্ট্রিং ইনজুরি নিয়েও বাভুমার ৬৫ রানের সাহসী ইনিংসটি ছিল অনন্য। চতুর্থ দিনের শুরুতে কামিন্সের বলে বাভুমা আউট হলেও অপরপ্রান্তে মারক্রাম খেলেন একটি দারুণ, দায়িত্বশীল ইনিংস। আগের দিনের শত রানের ইনিংসকে নিয়ে যান অপরাজিত রানে।
ত্রিস্তান স্টাবস দ্রুত ফিরলেও বেডিংহামকে সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে নেন মারক্রাম। ১৩৬ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলে তার আউট হওয়ার সময় দক্ষিণ আফ্রিকা জয় থেকে ৬ রান দূরত্বে। ভেরেইনাকে নিয়ে বাকি কাজ সারেন বেডিংহাম।
এর আগের অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ম্যাচের উল্লেখযোগ্য প্রতিরোধ আসে মিচেল স্টার্ক ও জশ হ্যাজলউডের শেষ উইকেট জুটিতে। তৃতীয় দিনের সকালে ৫৯ রানের একটি গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন তারা।
তাদের জুটিতে বড় লক্ষ্য দাঁড় করায় অজিরা। তবে সেটিও জয় আটকাতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকার। আর তাতেই টেস্ট চ্যাম্পিয়শিপের শিরোপা জিতে ঘুচল দীর্ঘদিনের ‘চোকার’ তকমা।
মন্তব্য করুন